cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
দেশের বিভিন্ন প্রান্তে রাসেল ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ নিয়ে ইতোমধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এদিকে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতিতে গত এক সপ্তাহে সাপের কামড়ে ১২ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।
সিলেটের কোম্পানিগঞ্জ, গোয়াইঘাট ও জৈন্তাপুর উপজেলাতে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ ছিল। সাপের উপদ্রবও এই তিন উপজেলাতে বেশি বলে জানা গেছে। তবে সিলেটে এখন পর্যন্ত রাসেল ভাইপার সাপের কামড়ে আক্রান্ত হয়েছেন বলে কোনো রোগী পাওয়া যায়নি।
ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ১৫ জুন থেকে শনিবার (২২ জুন) দুপুর পর্যন্ত ১২ জন রোগী বিভিন্ন প্রজাতির সাপের কামড়ে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ১১ জন রোগীই বিষহীন সাপের কামড়ে আক্রান্ত। তাদের চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
জৈন্তাপুর থেকে একজনকে কোবরা সাপের কামড়ে গুরুতর আহতাবস্থায় ২০ তারিখে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাকে আইসিউতে রাখা হয়েছে বলে জানা যায়।
এদিকে রাসেল ভাইপারের খবর নিমিষেই চারদিকে ছড়িয়ে পড়ায়, বন্যার্ত এলাকাগুলোতে আতঙ্কে জেঁকে বসেছে। অনেকের ঘরের ভিতরেই পানি রয়ে গেছে, অনেকের ঘর থেকে পানি কেবল নামতে শুরু করেছে, অনেকের গবাদিপশুর খাবার সংগ্রহে পানিতে নামতে হচ্ছে। পানিবন্দি অবস্থায় এই আতঙ্ক তাদের কাছে ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী বলেন, সিলেটে রাসেল ভাইপার সাপের কামড়ে আক্রান্ত কোনো রোগী এখন পর্যন্ত আমাদের হাসপাতালে আসে নাই। আমাদের সিলেটে রাসেল ভাইপার নাই। এখন পর্যন্ত এই বন্যা পরিস্থিতিতে ১২ জন রোগী আমাদের এখানে এসেছেন। ১১ জনকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। অপর একজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে অ্যান্টিভেনম দেওয়া হয়, তিনি আইসিউতে রয়েছেন। আমরা আশা করি, তিনিও সুস্থ হয়ে ফিরবেন।
তিনি সাপ নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে বন্যার্ত গ্রামগঞ্জের সবার উদ্দেশ্যে বলেন, সাপে কামড় দিলে রোগীকে সঙ্গে সঙ্গে সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। আমাদের ওসমানী মেডিকেলসহ সিলেটের সবকটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সাপে কামড় রোগীর চিকিৎসা দিতে প্রস্তুত। তাই আতঙ্কিত না হয়ে সাপে কামড় দেওয়া রোগীকে দেশীয় কোনো চিকিৎসা দিতে গিয়ে বিলম্বিত না করে, সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে আসুন।